ব্যবসা বাণিজ্যে লাভ বাড়াতে আজই অনুসরণ করুন এই ৭টি টিপস
ব্যবসা বাণিজ্যে উন্নতির টিপস্ (সকল রাশির জাতব্যক্তিদের জন্য সমান ভাবে প্রযোজ্য)
ব্যবসায় উন্নতির সহজ উপায় (সব রাশির লোকদের জন্য একই রকম) আজকের দিনে বাজারে অনেকেই চেষ্টা করেও ব্যবসায় ভালো লাভ করতে পারেন না। দরকারের চেয়ে লোকসান বেশি হয়, কেউ কেউ ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হন। কখনো বন্ধু বা অংশীদারের সঙ্গে ঝগড়া হয়ে ব্যবসা ভাগ হয়, তাতেও শেষ রক্ষা হয় না। কেউ কেউ ব্যবসা ছেড়ে বাড়িতে বসে থাকেন। এ অবস্থায় যে কষ্ট হয়, তা ভাষায় বোঝানো যায় না। এমন সময়, নিচের কাজগুলো ভালো মনে, শান্ত মনে, ঠিক সময়ে, দিন-তারিখ-মত করলে লাভ পাবেন, এতে সন্দেহ নেই।
আমি বহু দিন ধরে জ্যোতিষ নিয়ে কাজ করছি। তার থেকে কিছু চোখে দেখা, কাজে দেয় এমন কিছু নিয়ম নিচে দিলাম। আপনারা এগুলো চালালে, যদি একটু উপকার পান, তাহলেই আমার কষ্ট সার্থক হবে। এখন সহজ ভাষায় কয়েকটি নির্ভরযোগ্য টিপস দিচ্ছি, আপনাদের কাজে লাগতে পারে, চেষ্টা করে দেখতে পারেন।। ব্যবসা বাণিজ্যে সফল হতে শুধু পুঁজি বা প্রচেষ্টা নয়, প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, বাজার–বিশ্লেষণ এবং কার্যকর কৌশল অনুসরণ করা। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক মার্কেটে যে ব্যবসা দ্রুত পরিবর্তন, গুণগত সেবা এবং গ্রাহক–মুখী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে—সে ব্যবসাই এগিয়ে থাকে।
![]() |
ব্যবসা বাণিজ্যে উন্নতির টিপস্ |
আজকের এই গাইডে আলোচনা করা হলো এমন ৭টি প্রমাণিত টিপস যা আপনার ব্যবসার লাভ, বিক্রি ও গ্রাহক সংখ্যা বাড়াতে নিশ্চিতভাবেই সাহায্য করবে।
প্রথম পদ্ধতি :- শনি বার, কৃষ্ণা অষ্টমীতে, এক অশ্বগাছ, এক বটগাছ, এক ডুমুর, আর এক কাঁঠালের পাতা তুলে আনো। ছাগলের দুধ, ঘি, মধু, রঙ, চন্দন, সিঁদুর, ডাল বাটা একসাথে মিশিয়ে নাও। পাতা গুলো নিয়ে পাতার ওপরের মসৃণ পাশে ওই মিশ্রণ মাখো। এরপর মাটির প্রদীপে সরিষা তেল আর তুলা দিয়ে আলো জ্বালো। ওই ছোট আলো ভালো বই, উন্নতি, সাফল্য, আর আত্মবিশ্বাস দেয়। এই আলোর কাছে কাজলের মত কালো রঙো দাও। পাতাতে কালো পড়লে, খেয়াল রাখো, পাতা যেন পুড়ে ফুটো না হয়। সব পদক্ষেপ ঠিক মতো করো, শান্ত মনে করো, সহজ করে করো। তারপর পাতাগুলো তিন ভাগে ভাগ করুন। কালো কাপড় নিয়ে এক এক করে জড়িয়ে ছোট পুটলি বানান। অশ্বথ ও বটের পাতা রাখুন কাঞ্চাবক্সে, ডুমুরের পাতা দিন দোকানের এক পাশে। সামনের দুইটি পাতা গেঁথে রাখুন ব্যবসার জায়গায়, যেন কেউ ওই পাতার নিচ দিয়ে চলে আসে বা আপনাকে ডাকে, কথা বলে, কিনে নেয়। খেয়াল করুন, ৪১ দিন পর ব্যবসা ভালো চলবে। ছয় মাস যেতেই পুরো সফল হবেন, ভাগ্য খুলে যাবে। সব সহজ, কম খরচে হয়, সময় লাগে মাত্র কিছুদিন। ব্যবসা দাঁড়িয়ে যাবে, আপনি লাভ পাবেন।
দ্বিতীয় পদ্ধতি :- শুক্লপক্ষের চতুর্থীর দিনে, বুধবার হলে সেই দিনে, ব্যবসা বাণিজ্যের স্থল বা দোকান পাঠ সহ তার সামনের অংশ ভাল করে পরিস্কার করুন, কল কারখানা গুদাম, ফ্যাক্টরী প্রভৃতি স্থানেও ক্রিয়াটি করা যেতে পারে। মনে রাখবেন নিম্নোক্ত দ্রব্যগুলো একই দিনে সংগ্রহ করতে হবে। যেমন কাঁচা হলুদ গাছ থেকে তুলে আনা একটুকরা কাঁচা হলুদ অংকুরিত ছোলা ৯টি, রক্ত কলাই ৯টি, আলপিন ৯টি, যে কোন ধাতব চালু মুদ্রা ৯টি, ৯টি, ধান, দুর্বা, দুর্বা, বিশ্বপত্র, আম, জাম, কাঁঠাল, ডুমুর ও শিষবটের পাতা তিনটি করে। এবার ঐ পনেরটি পাতার বোটা বোটা এপাশ এপাশ'ও ও পাশ করে পর্যায়ক্রমে সাজান। যেন এক জায়গায় একই পাতা দুটোর বোটা একদিকে না থাকে। এবার ঐ পাতার উপরের পাশে উপরোক্ত জিনিষ গুলো রেখে একটুকরো সবুজ কাপড়ে পুটলি তৈরী করে পাঁচবার ব্যবসা স্থান প্রদক্ষিণ করা যেতে পারে, ঠিক ঘড়ির কাটা যেদিকে ঘোরে সেই দিকে প্রদক্ষিণ করতে হবে অতঃপর পুটলিটাকে দোকানের সামনে পুতে দিন, যদি পোতা সম্ভব না হয় তাহলে টবে মাটি রেখে তার ভিতর পুতে দিয়ে কোন গাছ লাগিয়ে দিতে পারেন বা দর্শণীয় প্লাষ্টিক গাছও লাগানো যেতে পারে, এমনকি গাছ না লাগালেও ক্ষতি নেই খোলা থাকলেও চলবে অবশ্য খোলা টব থাকলে লোকে প্রশ্ন করতে পারে তাই গাছের কথা বলা হল। এর পর ঐ একই দিনে গাছ থেকে পেড়ে আনা একটি শুকনা নারকেল দোকানের সামনে এক ঘা দিয়ে ভেঙ্গে ঐ নারকেলের জন্য সমস্ত দোকান, গুদাম বা কল কারখানায় ছড়িয়ে দিন। দেখবেন ২৩ দিনের মধ্যে বাণিজ্যিক প্রতিকূলতা দূর হবে, বন্ধ কলকারখানা চালুর পথ প্রশস্ত হবে তথা ব্যবসা বাণিজ্যে আয় উন্নতি শুরু হয়ে যাওয়ায় মন প্রসন্ন হয়ে উঠবে।
তৃতীয় পদ্ধতি:- দোকান পাঠ বা ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কল কারখানা শুরুর আগে একটি তিন ধাতুর কৌটা তৈরী করুন যেন কৌটাটির মুখ আটকে রাখা যায় অতপর ঐ কৌটাটির মধ্যে তিনটি তামার ছোট্ট সাপ, তিনটি প্রচলিত মুদ্রা, স্বর্ণ, রৌপ্য, তাম্র এক টুকরো করে, কাঁচা হলুদ, পঞ্চ সরিষা, পঞ্চ গব্য, পঞ্চগন্ধ, তিল, রক্তকলাই, রক্ত চন্দন, কাঠাল বীজ, পাট, চোমরের লোম ও ঘোড়ার লেজের লোম এক সঙ্গে করে কৌটার মধ্যে রেখে কৌটার মুখ আটকে দিয়ে দোকানের ক্যাশ বাক্সে স্থাপন করুন। সমগ্র কর্মটি পূর্ণিমা তিথিতে রবিবার পড়লে সেই দিন দিবা দ্বতীয় প্রহরে সম্পাদন করুন, দেখবেন ২৭ দিনের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্যের কু-প্রভাব দূর হয়ে সু-দিনের সূর্য উদিত হবে এবং ৯ মাসের মধ্যে সকল প্রতিকূলতা কাটিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য ও কলকারখানা দুর্বারগতিতে এগিয়ে যাবে। গুপ্ত ও প্রকাশ্য শত্রুরা কখনই ব্যবসা বাণিজ্য ধ্বংস করতে পারবে না যতদিন উক্ত কৌটাটি ব্যবসা বাণিজ্য স্থলে থাকবে।
চতুর্থ পদ্ধতি:- রবিবার শুক্লা ক্লা দশট দশমী তিথিতে দিবা দ্বিতীয় প্রহরে দুটি পিতলের ঘট নিন (ঘট দুটি যেন কলসির মত দেখায়) উক্ত ঘট দুটির মধ্যে তিল, রক্ত কলাই, রক্ত চন্দন, কাশফুল, ময়ূরের পালক, কবুতরের পালক, কাকের পালক, বট পাতা, তামাক সিদ্ধি, কন্নুর, পঞ্চপল্লব, পঞ্চপল্লব, পঞ্চগব্য, পঞ্চসয্য, তিন প্রকার গাছের কাটা ৯টি করে, ডালিম, তেঁতুল ও শ্বেত আকন্দের শিকড়, স্বর্ণ, রৌপ্য টুকরো, ধান, দুর্বা, 'সিঁদুর, কড়ি, ছোট দক্ষিণা, বর্ত শঙ্খ ঘটের মধ্যে ঢুকিয়ে দোকানপাট, ব্যবসা, বাণিজ্যস্থল, মিল কলকারখানা সামনের দিকের দুই কোনায় ঝুলিয়ে রাখুন এবং প্রতি এক বছর অন্তর অন্তর ভিতরের দ্রব্যাদি পাল্টে আবার নতুন করে করুন দেখবেন ব্যবসা বাণিজ্য মিল কলকারখানা স্বগর্বে দুর্গমগতিতে এগিয়ে চলবে সেই সঙ্গে দ্রুত ব্যবসার প্রচার ও প্রসার ঘটবে।
পঞ্চম পদ্ধতি :- অমাবস্যা/পূর্ণিমার দিনে শনি মঙ্গলবার পড়লে উক্ত দিনে একটি তামার কৌটার মধ্যে ৫মুখী, ৭মুখী ও গণপাতি রুদ্রাক্ষ একটি করে রাখুন সেই সঙ্গে একটি কালো শিবলিঙ্গ, স্ফটিকের মালা, কড়ি ১১টি, মৃত শামুখের খোসা ৩টি, ৩টি, তিল, হরিতকি, রতকি, হলুদ, হলুদ, ছাগলের লেজের লোম, ময়ূরের পালকৃ, কবুতরের পালক সহ অন্য যেকোন পাখির পালক, ছাগদুগ্ধ দু'বার ফোটা দিয়ে কৌটার মুখ বন্ধ করে ব্যবসা বাণিজ্য বা মিল কল কারখানার ঈষান কোনে পুতে দিন। ১৯ দিনের মধ্যে অচলব্যবসা সচল পাওনা টাকা আদায়, অংশিদারদের সাথে কলহ বিবাদের মিমাংসা হয়ে ঋণ মুক্তির পথ সুগম হবে। ৬ মাসের মধ্যে আপনার ব্যবসার বহুল প্রচার ও প্রসার ঘটবে।
ষষ্ঠ পদ্ধতি: ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহারে দক্ষ হন,২০২৫ সাল—এখন ব্যবসা অনলাইনে না থাকলে ব্যবসা থাকবে না। কোনগুলো করবেন? Facebook & Instagram Ads, Google Search Ads, SEO (অর্গানিক ভিজিট বাড়াতে), Reels & Short Video Marketing, Email/SMS Automation
কেন গুরুত্বপূর্ণ?
✔ সহজে টার্গেট গ্রাহক পৌঁছানো
✔ কম বাজেটে বেশি বিক্রি
✔ ব্র্যান্ড পরিচিতি বৃদ্ধি
✔ ২৪/৭ স্বয়ংক্রিয় লিড জেনারেশন
সপ্তম পদ্ধতি: গ্রাহক সেবা উন্নত করুন (Customer Service = Long-Term Profit) একজন সন্তুষ্ট গ্রাহক আপনাকে আজীবন লাভ দিতে পারে।
করণীয়: মেসেজের দ্রুত রিপ্লাই, পণ্য ডেলিভারি সময়মতো, সমস্যা হলে দ্রুত সমাধান, ভদ্র ও পেশাদার আচরণ
👉 মনে রাখবেন: ग्राहক হারানো খরচসাপেক্ষ, গ্রাহক ধরে রাখা লাভজনক।
এছাড়া আরও বহুপ্রকার টিপস্ রয়েছে যা মানব জীবনের জ্বরা ব্যাধি দুঃখ দৈন্যকে দূর করে সুখ শান্তি সমৃদ্ধি লাভ তথা দীর্ঘদিনের কাঙ্খিত স্বপ্ন পূরণ হতে পারে। নিদৃষ্ট কোন কাজের উপর আলাদা প্রকারের টিপস বিদ্যমান সেগুলো এই সংক্ষিপ্ত পরিসরে প্রকাশ করা সম্ভব হলনা এ ব্যাপারে আমার সাথে সরাসরি দেখা বা ফোনে যোগাযোগ করে জেনে নিতে পারবেন।
ব্যবসায় উন্নতি করার ক্ষেত্রে কিছু প্রশ্ন উত্তর দেয়া হলো:
ব্যবসায় লাভ বাড়ানোর সবচেয়ে সহজ উপায় কী?
গ্রাহকের প্রয়োজন বুঝে পণ্যের মান উন্নত করা এবং ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবহার করা—সবচেয়ে সহজ ও দ্রুত উপায়।
ছোট ব্যবসায় লাভ বাড়ানো কীভাবে সম্ভব?
কম খরচে মার্কেটিং, মান বজায় রাখা, সঠিক মূল্য নির্ধারণ ও গ্রাহক সেবা উন্নত করে ছোট ব্যবসায়ও লাভ বাড়ানো সম্ভব।
ব্যবসায় সফল হতে কোন কোন বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ?
বাজার গবেষণা, মান নিয়ন্ত্রণ, গ্রাহক সেবা, স্মার্ট মার্কেটিং এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা।
ব্যবসা শুরু করার পর লাভ আসতে কত সময় লাগে?
সেক্টর অনুযায়ী ভিন্ন হলেও সাধারণত ৩–৬ মাসের মধ্যে সঠিক পরিকল্পনা থাকলে লাভ দেখা যায়।
