চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণ দৃশ্যাদৃশ্য তালিকা (বাংলাদেশ ও ভারত প্রমাণ সময়ানুযায়ী)
গ্রহণের দৃশ্যাদৃশ্য তালিকা (ভারতীয় প্রমাণ সময়ানুযায়ী)
বর্তমান বৎসরে সর্ব্বসমেত চারটি গ্রহণ হইবে। তন্মধ্যে দুইটি চন্দ্রগ্রহণ ও দুইটি সূর্যগ্রহণ।
১। পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ (ভারতবর্ষে দৃশ্য)।
২১শে ভাদ্র, ডাঃ ১৬ই ভাদ্র, ইং ৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রীঃ, রবিবার।
পৃথিবীতে গ্রহণ আরম্ভ প্রভৃতি (ভারতীয় প্রমাণ সময়ানুযায়ী)
![]() |
চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণ |
গ্রহন স্পর্ণ (আরম্ভ)-রাত্রি ঘ ৯।৫৭ মিঃ। পূর্ণগ্রাস আরম্ভ (নিমীলন)-রাত্রি ঘ ১১।০০ মিঃ। গ্রহণ মধ্য-রাত্রি ঘ ১১।৪১ মিঃ। পূর্ণগ্রাস সমাপ্তি (উন্মীলন)-রাত্রি ঘ ১২।২৩ মিঃ। পূর্ণগ্রাস স্থিতি-১ ঘঃ ২৩ মিঃ। গ্রহণ মোক্ষ (সমাপ্তি)-রাত্রি ঘ ১।২৭ মিঃ। গ্রহণ স্থিতি-৩ ঘঃ ৩০ মিঃ। গ্লাসমান-১.৩৬৮। উপচ্ছায়া স্পর্শ (প্রবেশ) -রাত্রি ঘ ৮।৫৭ মিঃ। উপচ্ছায়া মোক্ষ (ত্যাগ)-রাত্রি ঘ ২।২৭ মিঃ।
কলকাতা সহ ভারতবর্ষের সমস্ত অঞ্চল হইতে এই গ্রহণ দৃশ্য।
গ্রহণ দর্শনে শুভাশুভ-এই গ্রহণ মেষ কন্যা তুলা ধনু ও মকররাশির দর্শনে শুভ। উক্ত রাশি হইলেও জন্মতারা জন্য রাত্রি ঘ ৯।৫৭ গতে ১১।০ মধ্যে স্বাতীনক্ষযুক্ত তুলারাশির ও রাত্রি ঘ ১১১০ গতে জন্মতারা জন্য বিশাখানক্ষত্রযুক্ত তুলারাশির দর্শন নিষিদ্ধ। এতদ্ভিন্ন রাশির দর্শনে অশুভ। গ্রহণ দর্শনকারী মাত্রেরই স্নান কর্তব্য। দৈবাৎ দর্শনে বিপ্রকে স্বর্ণদান কর্তব্য। তন্ত্রোক্ত মন্ত্র পুরশ্চরণকারীদের পক্ষে এই রাশ্যাদি বিচার অনাবশ্যক। বৈধ দর্শনকারী মাত্রেরই গ্রহণ স্নান অবশ্য কর্তব্য। প্রমাণ যথা-"সংক্রমে গ্রহণে চৈব ন স্নায়াদ যস্তু মানবঃ। সপ্তজন্ম স্বসৌকুষ্ঠী দুঃখভাগী চ সর্ব্বদা।" গ্রহণ বৈধভাবে দর্শন করিলে অক্ষয় পুণ্য হয়। মৃত পিতৃক বৈধ দর্শনকারী মাত্রেরই সকৃৎ প্রক্ষালিত আমায় শ্রাদ্ধ কর্তব্য। জনন ও মরণাশৌচে স্নানবিহিত, দান ও শ্রাদ্ধ বিহিত নহে। ক্ষতাশৌচে স্নানদানাদি বিহিত। গ্রহণকালে দীক্ষা ও অনধ্যায়। অদ্য হইতে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ যাত্রা নিষিদ্ধ।
এই গ্রহণে গঙ্গাস্নানের সম্ভন্নবাক্য যথা:-বিষ্ণুরোম্ তৎসদোদ্য ভাদ্রে মাসি সিংহরাশিস্থে ভাস্করে কৃষ্ণপক্ষে অমাবস্যাস্তিথৌ/শুক্লপক্ষে প্রতিপদিতিথৌ রাহুগ্রস্তে নিশাকরে অমুক গোত্রঃ শ্রী অমুক দেবশর্মা (শুদ্রপক্ষে শ্রী বিষ্ণুর্ণমোদ্য অমুক গোত্রঃ শ্রী অমুক দাসঃ) কোটিগুণ গঙ্গাস্নান জন্য ফল সমফল প্রাপ্তিকামঃ ত্রিকোটি কুলোদ্ধারণকামঃ শ্রী বিষ্ণুপ্রীতিকামো বা অস্যাং গঙ্গায়াং স্নানমহং করিয্যে। স্ত্রীপক্ষে তু... অমুক গোত্রা শ্রীঅমুর্কী দেবী (দাসী) ত্রিকোটিকুলোদ্ধারণকামা কোটিগুণ গঙ্গাস্নান জন্য ফল সমফল প্রাপ্তিকামা শ্রী বিষ্ণু প্রীতিকামা বা পুষ্করিণ্যাদি সাধারণ জলাশয়ে স্নানে লক্ষণ্ডণ গঙ্গাস্নান জন্য ফল সমফল প্রাপ্তিকামঃ শ্রী বিষ্ণু প্রীতিকামো বা অস্মিন্ জলে স্নানমহং করিষো-এইরূপ উল্লেখ্য।
গ্রহণ দর্শনের অন্যান্য স্থান-এই গ্রহণ আন্টার্কটিকা, অস্ট্রেলেশিয়া, এশিয়া, ইউরোপ, প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিমভাগে, ভারত মহাসাগর ও আটলান্টিক মহাসাগরের পূর্ব্বভাগে দৃশ্য হইবে। গ্রহণের স্পর্শ (আরম্ভ)-(চন্দ্রান্তের সময়ে)-রাশিয়ার কতিপয় অঞ্চলে এবং প্রশান্ত মহাসাগরে দৃশ্য হইবে। গ্রহণের মোক্ষ (সমাপ্তি)-(চন্দ্রোদয়ের সময়ে) আইসল্যাণ্ডের কতিপয় অঞ্চলে, আফ্রিকার পশ্চিমাংশের কতিপয় অঞ্চলে এবং আটলান্টিক মহাসাগরের পশ্চিমভাগে দৃশ্য হইবে। [গ্রহণ দর্শনকালে পাকপাত্র পরিত্যাগ করা বিধেয়।]
২। আংশিক (খণ্ড) গ্রাস সূর্যগ্রহণ (ভারতবর্ষে অদৃশ্য)।
৪ঠা আশ্বিন, তাঃ ৩০শে ভাদ্র, ইং ২১শে সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রীঃ, রবিবার।
চূড়ামণিযোগ-গ্রহণ স্পর্শ (আরম্ভ)-রাত্রি ঘ ১১।০০ মিঃ। গ্রহণ মধ্য-রাত্রি ঘ ১।১২ মিঃ। গ্রহণ মোক্ষ (সমাপ্তি)-রাত্রি ঘ ৩।২৪ মিঃ। গ্রাসমান-০,৮৫৫। গ্রহণ স্থিতি-৪ ঘঃ ২৪ মিঃ।গ্রহণ দৃশ্য-এই গ্রহণ নিউজিল্যান্ড, মেলানেশিয়ার পূর্ব্বাংশে, পূর্ব্বাংশে, পলিনেশিয়ার দক্ষিণাংশে এবং আন্টার্কটিকার
পশ্চিমাংশে দৃশ্য হইবে।[অদৃশ্য গ্রহণে পাকপাত্র পরিত্যাগের বিধি নিষেধ নাই।]
৩। বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ (ভারতবর্ষে অদৃশ্য)।
৪ঠা ফাল্গুন, তাঃ ২৮শে মাঘ, ইং ১৭ই ফেব্রুয়ারী ২০২৬ খ্রীঃ, মঙ্গলবার।
গ্রহণ স্পর্শ (আরম্ভ) দিবা ঘ ৩।২৭ মিঃ। বলয়গ্রাস আরম্ভ-অপরাহু ঘ ৫।১৮ মিঃ। গ্রহণ মধ্য-সন্ধ্যা ঘ ৫।৪২ মিঃ। বলয়গ্রাস সমাপ্তি-রাত্রি ঘ ৬:০৬ মিঃ। গ্রহণ মোক্ষ (সমাপ্তি) রাত্রি ঘ ৭।৫৮ মিঃ। গ্রাসমান-০.৯৬২। বলয়গ্রাসের সর্ব্বোচ্চ স্থিতি-২ মিঃ ২০ সেঃ। গ্রহণ স্থিতি-৪ ঘঃ ৩১ মিঃ।
গ্রহণ দৃশ্য-এই গ্রহণ আর্জেন্টিনার দক্ষিণাংশে, চিলি, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং আন্টার্কটিকায় দৃশ্য হইবে।
[অদৃশ্য গ্রহণে পাকপাত্র পরিত্যাগের বিধি নিষেধ নাই।]
৪। পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ (ভারতবর্ষে গ্রস্তোদয় রূপে দৃশ্য)।
১৮ই ফাল্গুন, ডাঃ ১২ ফাল্গুন, ইং ৩রা মার্চ ২০২৬ খ্রীঃ, মঙ্গলবার।
পৃথিবীতে গ্রহণ আরম্ভ প্রভৃতি (ভারতীয় প্রমাণ সময়ানুযায়ী)
গ্রহণ স্পর্শ (আরম্ভ) দিবা ঘ ৩।২০ মিঃ। পূর্ণগ্রাস আরম্ভ (নিমীলন)-অপরাহ্ণ ঘ ৪।৩৪ মিঃ। গ্রহণ মধ্য-অপরায়ু ঘ ৫।০৫ মিঃ। পূর্ণগ্রাস সমাপ্তি (উন্মীলন) সন্ধ্যা ঘ ৫।৩৩ মিঃ। গ্রহণ মোক্ষ (সমাপ্তি) রাত্রি ঘ ৬।৪৮ মিঃ। পূর্ণগ্রাস স্থিতি-৫৯ মিঃ। গ্রহণ স্থিতি-৩ ঘঃ ২৮ মিঃ। গ্রাসমান-১.১৫৫। উপচ্ছায়া স্পর্শ (প্রবেশ) দিবা ব ২।১৩ মিঃ। উপচ্ছায়া মোক্ষ (ত্যাগ)-রাত্রি ঘ ৭।৫৫ মিঃ।
কলকাতায় প্রস্তোদয় দৃশ্য।
গ্রহণ দর্শনে শুভাশুভ-এই গ্রহণ মেষ মিথুন-কর্কট তুলা ও মীনরাশির দর্শনে শুভ। উক্ত রাশি হইলেও জন্মতারা জন্য তরণীনক্ষযুক্ত মেষরাশির দর্শন নিষিদ্ধ। এতদ্ভিন্ন রাশির দর্শনে অশুভ। দৈবাৎ দর্শনে বিপ্রকে স্বর্ণদান। কর্তব্য। তন্ত্রোক্ত মন্ত্র পুরশ্চরণকারীদের পক্ষে এই রাশ্যাদি বিচার অনাবশ্যক। বৈধ দর্শনকারী মাত্রেরই গ্রহণ স্নান অবশ্য কর্তব্য। প্রমাণ যথা-"সংক্রমে গ্রহণে চৈব ন স্নায়াদ্ যন্ত্র মানবঃ। সপ্তজন্ম স্বসৌকুষ্ঠী দুঃখড়াগী চ সর্ব্বদা।" গ্রহণ বৈধভাবে দর্শন করিলে অক্ষায় পুণ্য হয়। মৃত পিতৃক বৈধ দর্শনকারী মাত্রেরই সকৃৎ প্রক্ষালিত আমার শ্রাদ্ধ কর্তব্য। জনন ও মরণ্যশৌচে স্নানবিহিত, দান ও শ্রাদ্ধ বিহিত নহে। ক্ষতাশৌচে স্নানদানাদি বিহিত। গ্রহণকালে দীক্ষা ও অনধ্যায়। অন্য হইতে সপ্তাহব্যাপী বিশেষ যাত্রা নিষিদ্ধ।
এই গ্রহণে গঙ্গাস্নানের সঙ্কল্পবাক্য যথা:-বিষ্ণুরোম্ তৎসদোদ্য ফাল্গুনে মাসি কুস্তরাশিন্থে ভাস্করে শুরুলছে পৌর্ণমাস্যাম্বিধৌ/কৃষ্ণপক্ষে প্রতিপদিতিথৌ রাহুগ্রস্তে নিশাকরে অমুক গোত্রঃ শ্রী অমুক দেবশর্মা (শূদ্রপক্ষে শ্রী বিষ্ণুর্ণমোদ্য অমুক গোত্রঃ শ্রী অমুক দাসঃ) কোটিগুণ গঙ্গাস্নান জন্য ফল সমফল প্রাপ্তিকামঃ ত্রিকোটি কুলোদ্ধার শ্রী বিষ্ণুপ্রীতিকামো বা অস্যাং গঙ্গায়াং স্নানমহং করিষ্যে। স্ত্রীপক্ষে তু... অমুক গোত্রা। শ্রীঅমুকী দেবী (দাসী) ত্রিকোটিকুলোদ্ধারণকামা কোটিগুণ গঙ্গাস্নান জন্য ফল সমফল প্রাপ্তিকামা শ্রী বিষ্ণু প্রীতিকামা বা পুষ্করিণ্যাদি সাধারণ জলাশয়ে মানে লক্ষগুণ গঙ্গাস্নান জন্য ফল সমফল প্রাপ্তিকামঃ শ্রী বিষ্ণু প্রীতিকামো বা অস্মিন্ জলে স্নানমহং করিয্যে এইরূপ উল্লেখ্য।
চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণ কখন হয়?
যখন জ্যোতিষ বৈজ্ঞানিক অবস্থানে পৃথিবী,সূর্য ও চাঁদের অবস্থানের তারতম্য ঘটে তখন চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয়।
কখন হয় চন্দ্রগ্রহণ (Lunar Eclipse) ?
পৃথিবী সূর্য ও চাঁদ যখন একই সরলরেখায় অবস্থান করে তখনই চন্দ্রগ্রহণ গঠিত হয় এবং পৃথিবীর ছায়া চাঁদের উপর পতিত হয়। এটি সাধারণত পূর্ণিমার রাতে হতে পারে তবে প্রতিটি পূর্ণিমায় গ্রহণ হয় না কারণ তাদের কক্ষপথ পৃথিবীর সমতলের সাথে কিছুটা হলেও হেলে থাকে বলে।
চন্দ্রগ্রহণের প্রধান ধরন:
পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ (Total Lunar Eclipse): যখন পৃথিবীর ছায়া সম্পূর্ণরূপে চাঁদকে ঢেকে ফেলে সেটাই হলো পূর্ণচন্দ্র গ্রহণ।
আংশিক চন্দ্রগ্রহণ (Partial Lunar Eclipse): যখন পৃথিবীর ছায়া কিছুটা চাঁদের অংশকে ঢেকে রাখে তখন তাকে আংশিক চন্দ্রগ্রহণ বলে।
উপচ্ছায়া চন্দ্রগ্রহণ (Penumbral Lunar Eclipse): পৃথিবীর হালকা ছায়া (Penumbra) চাঁদের উপর পড়ে, যা সাধারণত খুব স্পষ্ট দেখা যায় না বা খালি চোখে দেখা যায় না।
কখন হয় সূর্যগ্রহণ (Solar Eclipse)?
তখন ঐ সূর্যগ্রহণ ঘটে যখন চাঁদ, সূর্য ও পৃথিবীর মাঝখানে আসে এবং চাঁদের ছায়া পৃথিবীর উপর পড়ে থাকে। এটি শুধুমাত্র অমাবস্যার দিনে (New Moon) হতে পারে, তবে প্রতিটি অমাবস্যায় সূর্যগ্রহণ হয় না, কারণ চাঁদের কক্ষপথ পৃথিবীর তুলনায় কিছুটা ঝুঁকে থাকে বলে।
সূর্যগ্রহণের প্রধান ধরন:
পূর্ণ সূর্যগ্রহণ (Total Solar Eclipse): দিনের বেলা যখন অন্ধকারের কারণে দিনে কিছু দেখা যায় না চাঁদ সম্পূর্ণ রূপে সূর্যকে ঢেকে ফেলে তখন হয় পূর্ণ সূর্যগ্রহণ।
আংশিক সূর্যগ্রহণ (Partial Solar Eclipse): যখন সূর্যের কিছুটা অংশ ঢেকে যায় তখন তাকে আংশিক সূর্য গ্রহণ বলে।
বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ (Annular Solar Eclipse): চাঁদ সূর্যকে সম্পূর্ণ ঢাকতে পারে না এবং সূর্যের একটি বলয় (আংটি) দেখা যায়।
সংকর সূর্যগ্রহণ (Hybrid Solar Eclipse): কোথাও পূর্ণ, আবার কোথাও বলয়গ্রাস গ্রহণ দেখা যায়।
গ্রহণের ফ্রিকোয়েন্সি প্রতি বছরে ২ থেকে ৫টি সূর্যগ্রহণ এবং ২ থেকে ৩টি চন্দ্রগ্রহণ হতে পারে।
একটি পূর্ণ সূর্যগ্রহণ কোনো নির্দিষ্ট স্থানে দেখা গেলে তা আবার সেখানে প্রায় ৩৬০ থেকে ৪০০ বছর পর ঘটতে পারে।
গ্রহণ একটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় মহাজাগতিক ঘটনা, যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের নিয়ম মেনেই ঘটে থাকে।
গ্রহণ দেখার জন্য টিপস
সময়: চন্দ্রগ্রহণ সাধারণত রাত বা ভোরের দিকে দেখা যায়। স্থানীয় সময় চেক করুন।
আবহাওয়া: মেঘমুক্ত আকাশ থাকলে দেখা সহজ হবে কারণ তখন খুব আরাম করে দেখতে পারবেন।
যন্ত্রপাতি: খালি চোখে দেখা যায়, তবে টেলিস্কোপ বা বাইনোকুলার ব্যবহার করলে ভালো দেখা যাবে বা সরকারি কোন সংস্থার মাধ্যমে দেখতে পারবেন।